মোবাইল দ্বারা অনলাইন থেকে ইনকাম কথাটি শুনতে ও বাস্তব মনে হলেও এখন বর্তমান সময়ে এটি সম্ভব হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন ভাবে মোবাইল দ্বারা ইনকাম করা যায়। হাতে স্মার্টফোন নেই এমন মানুষ হয়তো দুনিয়ায় খুব কমই পাওয়া যাবে। আমরা হাতের স্মার্টফোনের মাধ্যমে এতদিন যাবত কল করা, ভিডিও দেখা, শপিং করা ও বিভিন্ন কাজ করে থাকেন। কিন্তু আপনারা কি জানেন এই হাতের স্মার্টফোনের মাধ্যমে আপনি ইন্টারনেট ব্যবহার করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। কিন্তু এখন থেকে আমরা এই স্মার্টফোনের দ্বারা কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করা যায় তা জানতে থাকবো। এখন থেকে আপনি আপনার হাতে স্মার্টফোন দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। সামান্য কিছু কাজ করে তো একে একে করে আমরা জানবো সেই কাজগুলো কি কি –
বিষয় সূচি:-
ছোট ছোট মোবাইল এপ্লিকেশনের সাহায্যে টাস্ক কমপ্লিট করে ইনকাম করা যায়
আপনি আপনার হাতের স্মার্টফোনটির দ্বারা প্লে স্টোর থেকে এমন অনেক অ্যাপ্লিকেশন পেয়ে যাবেন যেগুলি সাহায্যে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। সবার প্রথমে আপনাকে আপনার স্মার্টফোনের দ্বারা এই এপ্লিকেশন গুলো ডাউনলোড করতে হবে। তারপর আপনাকে সাইন আপ প্রসেস কমপ্লিট করতে হবে। সাইন আপ প্রসেস কমপ্লিট হয়ে যাবার পর সেখানে আপনি বিভিন্ন টাক্স পেয়ে যাবেন। যেমন কোন কোন অ্যাপ্লিকেশনে আপনাকে বলা হবে সেখানে ছোট ছোট মোবাইল এপ্লিকেশন গুলো ডাউনলোড করলেই আপনি টাকা পাবেন। আবার কোন কোন অ্যাপ্লিকেশনে আপনাকে বলা হবে ভিডিও দেখলে আপনি টাকা পাবেন। আবার কোন কোন অ্যাপ্লিকেশনে আপনাকে বলা হবে গেম খেললে টাকা পাবেন। এইসব ছোট ছোট টাস্ক গুলো, আপনি যখনই কমপ্লিট করবেন তখনই আপনাকে টাকা দেয়া হবে। এপ্লিকেশন এর পক্ষ থেকে। কিভাবে আপনি এই কাজ গুলি করবেন তার জন্য আপনি আমাদের অনলাইনে ইনকাম ক্যাটাগরিতে দেখতে পারেন। এখানে আমরা যখন যেই অ্যাপ্লিকেশনটিতে টাকা দিচ্ছে এবং সেই এপ্লিকেশনটি থেকে আপনি কিভাবে টাস্ক কমপ্লিট করে টাকা ইনকাম করবেন তা দেওয়া হয়।
ইউটিউব চ্যানেল শুরু করে ইনকাম করা যায়
আপনার হাতে স্মার্টফোনের দ্বারা আপনি ছোট ছোট ভিডিও বা বড় ভিডিও বানিয়ে আপনি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন। আপনারা সবাই ইউটিউব ব্যবহার করেন, কিন্তু আপনি কি জানেন সেই ইউটিউব থেকেই অনেক মানুষই মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করে থাকে। আপনি নতুন একটি ইউটিউব চ্যানেল ওপেন করে সেই ইউটিউব চ্যানেলটি সাহায্যে আপনি শর্ট ভিডিও বা লং ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজে। কিভাবে একটি নতুন youtube চ্যানেল খোলা হয় এবং সেখানে কিভাবে ভিডিও বানিয়ে আপলোড করে ইনকাম করতে হয় সেগুলো আপনি ইউটিউবে সার্চ করলে পেয়ে যাবেন।
ব্লগিং করে ইনকাম করা যায়
এখন মোবাইল ফোনে আপনি ব্লগিং শুরু করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই ব্লগিং হল আপনি একটি নতুন ওয়েবসাইট বানিয়ে সেই ওয়েবসাইটে কোন কিছুর ব্যাপারে যদি ইনফরমেশন দেন, সেই ইনফরমেশন অন্যান্য মানুষ গুলো এসে দেখবে ও পড়বে। এবং আপনার ওয়েবসাইটে এড চলবে, সেই গুলো থেকে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যেমন আমাদের এই পাকা নিউজ ওয়েবসাইটটি, আপনাদেরকে নতুন নতুন ইনফরমেশন দিয়ে থাকে। তার দ্বারা আমাদের এই ওয়েবসাইটে এড চলে আমরা সেখান থেকে ইনকাম করি। আপনি ঠিক এই ভাবেই একটি ওয়েবসাইট বানিয়ে সেই ওয়েবসাইটে দ্বারা ইনকাম করতে পারবেন। ওয়েবসাইট বানানো নিয়ে আরও জানার জন্য অবশ্যই আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করা যায়
ফ্রিল্যান্সিং হল এমন একটি ইনকাম সোর্স যেটি হল আপনি যে কাজে দক্ষ আপনি সেই কাজটি অন্যের জন্য করে ইনকাম করতে পারবেন অনলাইনের মাধ্যমে। অর্থাৎ আপনি যে কাজটি করতে পারেন সেই কাজটি আপনি অন্যকে করে দিতে পারেন তার বিনিময়ে আপনি তার থেকে টাকা নিতে পারেন। যেমন আপনি যদি ইউটিউব চ্যানেল বানাতে জানেন বা আপনি একটি ওয়েবসাইট বানাতে জানেন তাহলে আপনি অন্য কাউকে একটি ওয়েবসাইট বানিয়ে দিয়ে সেখান থেকে তার থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আমি আপনাকে দুটো উদাহরণ দিলাম বাট আপনি যে কাজের সঙ্গে দক্ষ আপনি সেই কাজটি করে দিতে পারলেই টাকা পাবেন এই প্রসেসটিকে ফ্রিল্যান্সিং বলা হয়। এইভাবে অনেক মানুষ আপনি পেয়ে যাবেন যারা মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করে থাকে ফ্রিল্যান্সিং করে। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য দুটো ওয়েবসাইট রয়েছে সেই ওয়েবসাইটটি হলো fiverr ও upwork .
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম
আপনি কি জানেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইন থেকে ভালো পরিমান ইনকাম করা যায় অর্থাৎ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল আপনি একটি ওয়েবসাইট বানিয়ে বা একটি ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে কোন প্রোডাক্ট রিভিউ করে সেই প্রোডাক্ট এর সম্বন্ধে ভালো খারাপ বলে যখন সেই প্রোডাক্টটি আপনি বিক্রি করে দেবেন। অর্থাৎ যখন আপনার লিংক থেকে কোন মানুষ সেই প্রোডাক্টটি কিনবে তখন তার কিছু পারসেন্টেজ আপনাকে কোম্পানি দিয়ে দেবে। ভারতে এখন অ্যামাজন ও ফ্লিপকার্ট এর প্রোডাক্ট গুলো আপনি এই ভাবে বিক্রি করে দিতে পারেন। আপনি তাদের থেকে কমিশন নিতে পারেন এই প্রচেষ্টাকে বলা হয় অ্যাপলেট মার্কেটিং। ভারতে এখন বিভিন্ন কোম্পানি তাদের অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামটি শুরু করেছে অর্থাৎ আপনি প্রোডাক্ট কিনতে গেলে বা যাই কিনতে যান না কেন তাদের এফিলেট সিস্টেমটি আছে। তাই আপনি যে কোন ক্যাটাগরিতে আপনি এই এ্যাফিলেট বিজনেস করতে পারেন।
গেম খেলে ইনকাম করা যায়
আপনার হাতে স্মার্টফোনটির দ্বারা আপনি অনেক এমন অ্যাপ্লিকেশন পেয়ে যাবেন যে অ্যাপ্লিকেশন গুলিতে আপনি যদি গেম খেলেন সেই গেম খেলার পরিবর্তে আপনাকে কিছু পয়েন্ট দিয়ে থাকবে কোম্পানি। সে পয়েন্টগুলি আপনি সরাসরি রিডিম করে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা নিতে পারবেন। এখন অনেক মানুষ আছে যারা এই প্রসেসটি করে মোটামুটি ভালই পরিমাণ একটা টাকা ইনকাম করে থাকেন গেম খেলার সাহায্যে।
রেফার করে ইনকাম করা যায়
রেফার করে ইনকাম অর্থাৎ আপনি কোন এপ্লিকেশনের লিংক যখন আপনার বন্ধু পরিবার এবং অন্য কাউকে শেয়ার করবেন, সেই লিংক শেয়ার করার পরিবর্তে আপনাকে কোম্পানি কিছু টাকা দেবে। এ পসেসকে বলা হয় রেফার করে ইনকাম। আপনি এমন অনেক অ্যাপ্লিকেশন পেয়ে যাবেন যে অ্যাপ্লিকেশনগুলোর সাহায্যে তাদের রেফারেল লিংক শেয়ার করলে আপনাকে টাকা দেবে কোম্পানি। এই প্রসেস দ্বারা আপনি এমন অনেক মানুষ পেয়ে যাবেন যারা মাসে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করে থাকে, ইনভাইট লিংক শেয়ার করে।
ইনভেস্ট করে ইনকাম করা যায়
ভারতে এমন অনেক অ্যাপ্লিকেশন আছে সেই অ্যাপ্লিকেশন গুলি সাহায্যে আপনি শেয়ার মার্কেটে ইনভেস্ট করতে পারবেন। তার দ্বারা আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই শেয়ার মার্কেটের মাধ্যমে আপনি কোন কোম্পানির শেয়ার কিনতে পারেন কম দামে, সেটি কেনার পরে কিছুদিন আপনাকে সেই চেয়ারটি রাখতে হবে। সেটি এক বছর হতে পারে বা ছয় মাস হতে পারে, আবার ১০ বছর হতে পারে। আপনার ইচ্ছামত সময় পর্যন্ত আপনি রাখবেন যতক্ষণে আপনি এই শেয়ার থেকে ভালো পরিমান টাকা না পেয়ে যাচ্ছেন। ওই শেয়ার দাম কত চলছে সেটিও আপনি দেখতে পারবেন অ্যাপ্লিকেশনটির মাধ্যমে। আপনার যখনই ইচ্ছে হবে আপনি তখনই শেয়ার টি বিক্রি করে, সেই টাকাটি আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে নিয়ে নিতে পারবেন সরাসরি। এই শেয়ার মার্কেট দ্বারা ইনকাম করতে পারবেন।
ড্রপ শিপিং বিজনেস এর মাধ্যমে ইনকাম
ভারতে এমন অনেক মানুষ পেয়ে যাবেন যারা ড্রপ শিপিং করে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে। এই ড্রপ শিপিং বিজনেস হল, আপনি বিদেশ থেকে কোন প্রোডাক্ট সরাসরি আপনার ওয়েবসাইট বা পোর্টালের মাধ্যমে আপনি বিক্রি করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে ওই প্রোডাক্টটি কিনে নিয়ে এসে স্টোর করতে হবে না। যখনই আপনার ওয়েবসাইটে কোন কাস্টমার এসে ওই প্রোডাক্টের অর্ডার দেবে তখনই সরাসরি প্রসেস হয়ে যাবে।আপনি যে কোম্পানির সাথে পার্টনারশিপ করেছেন সেই কোম্পানি আপনার প্রোডাক্ট এর ডাইরেক্ট customer এর address এর শিফট করে দেবে এক্ষেত্রে আপনাকে কিছুই করতে হবে না। এক্ষেত্রে মাঝখানে আপনি একটি ভাল কমিশন পেয়ে যাবেন। এই ভাবে ড্রপ শিপিং বিজনেস ভালো ভাবে এভাবেই চলছে ভারতে। এটি একটি ভারতের লিগেল বিজনেস। এই বিজনেস করে আপনি ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর এই বিজনেস টি আপনি আপনার স্মার্টফোনের মাধ্যমে সমস্ত কিছু কন্ট্রোল করতে পারবেন এবং স্মার্টফোনের মাধ্যমে করতে পারবেন।
ক্যাশব্যাক আর্নিং করে ইনকাম
ভারতে আপনি এমন অনেক অ্যাপ্লিকেশন পেয়ে যাবেন যে অ্যাপ্লিকেশন গুলি সাহায্যে আপনি ক্যাশব্যাক অন করতে পারবেন এই ক্যাশব্যাক আপনি ডিসকাউন্ট গ্রুপে ব্যবহার করতে পারেন। কোন কিছু কেনাকাটার ক্ষেত্রে বা আপনি এই ক্যাশব্যাক ব্যবহার করতে পারেন। আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নিতে পারেন। বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বিভিন্ন ভাবে অফার করে থাকে। যেমন কিছু কিছু অ্যাপ্লিকেশন আছে যেগুলি রিচার্জ এর কুপন দিয়ে দেয়, আবার কিছু কিছু application আছে যেগুলো আপনাকে আমাজন বা ফ্লিপকার্ট শপিং করার ক্ষেত্রে আপনাকে গিফট ভাউচার দিয়ে দেয়। আবার কিছু কিছু অ্যাপ্লিকেশন আছে সরাসরি ক্যাশব্যাক আপনার ব্যাংক একাউন্টে দিয়ে দেয়। কিভাবে এই ক্যাশব্যাক গুলি আর্নিং করা হয় পরবর্তীতে আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে দিতে থাকব।
মোবাইল দ্বারা অনলাইন থেকে ইনকামের কি কি সুবিধা ও কি কি অসুবিধা রয়েছে
অনলাইন থেকে ইনকাম করার যেমন অনেক সুবিধা রয়েছে এবং অনেক অসুবিধা রয়েছে তা একে একে আমরা বলব। কারণ যে কোন কাজের ক্ষেত্রে প্রতিটিতে যেমন সুবিধা থাকে তার প্রতিটি অসুবিধা থাকে। কারণ এমন কোন কাজ হয় না যার সুবিধা থাকবে তার অসুবিধা থাকবে না। প্রতিটি কাজেরই তেমন সুবিধা ও অসুবিধা আছে।
সুবিধা গুলি কি কি রয়েছে
- আপনি যেকোনো সময় যে কোন জায়গাতে ছোট বড় টাক্স কমপ্লিট করে ইনকাম করতে পারবেন মোবাইল ফোনের দ্বারাই।
- এর থেকে ইনকাম করা যায় খুব সহজভাবে আনন্দ তার সঙ্গে কারণ আপনি গেম খেলে ইনকাম করতে পারবেন।
- আপনি কোন কিছু কেনাকাটার ক্ষেত্রে শপিং করতে করতে ইনকাম করা যায় এর থেকে।
- কাউকে কোন কিছু প্রোডাক্ট কিনে দিলে এর থেকে ইনকাম করা যায়।
অসুবিধা কি কি রয়েছে
- যেমন ছোট ছোট টাক্স এপ্লিকেশন থেকে আপনি সহজে ইনকাম করতে পারবেন তেমনি এক্ষেত্রে একটা স্বল্প পরিমাণে টাকা ইনকাম করা যায় বেশি পরিমাণ টাকা ইনকাম করা এক্ষেত্রে সম্ভব হয়ে ওঠে না।
- রেফার করো ঠিক এমনটাই হয় কারণ এ ক্ষেত্রে লিমিট পরিমাণে বন্ধুদের আপনি রেফার করতে পারবেন বেশি পরিমাণে করে উঠতে পারবেন না।
- ড্রপ শিপিং বিজনেস এর ক্ষেত্রে ঠিক এমনটা হয় আপনি এক্ষেত্রে ইনভেস্ট করতে হবে কারণ আপনাকে হোস্টিং রোমিং কিনতে হবে তবে গিয়ে আপনি এখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
- আরো অন্যান্য অসুবিধা তো রয়েছে।
এই সমস্ত ইনকামের উপায় গুলির মধ্যে সবথেকে সহজ ইনকামের উপায় কোনটি
এই সমস্ত ইনকামের উপায় গুলির মধ্যে সবথেকে সহজ ইনকাম হলো আপনি আপনার স্মার্টফোনের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ্লিকেশন ইন্সটল করে। সেখানে বিভিন্ন টাস্ক গুলো কমপ্লিট করলে আপনি একটা ছোট ছোট ইনকাম করতে পারবেন যেগুলো আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে আপনি নিতে পারেন। এ সমস্ত কিছু করার জন্য আপনাকে এক টাকা ইনভেস্ট করতে হবে না। বিনা ইনভেস্ট এর মাধ্যমে আপনি এটি করতে পারেন।
আপনি রেফার এন্ড ফান করতে পারবেন এর দ্বারা ও আপনি ভালো পরিমান টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কারণ এক্ষেত্রে আপনাকে কোন টাকা ইনভেস্ট করতে হবে না। আমাদের এই ওয়েব সাইটে রেফার করে ও ট্যাক্স কমপ্লিট করে ও বিভিন্ন ক্যাশব্যাক উপার্জন করে কিভাবে ইনকাম করা যায় তার প্রতিটা অ্যাপ্লিকেশন একটা করে আসতে থাকবে। আপনারা অবশ্যই পাকা নিউজ ওয়েবসাইট প্রতিদিন একবার করে ভিজিট করে দেখতে পারেন।
মোবাইল দ্বারা অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায় এই নিয়ে আপনাদের কিছু প্রশ্ন ও উত্তর
অনলাইন থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়?
1. মোবাইলের দ্বারা আপনি ছোট ছোট টাস্ক অ্যাপ্লিকেশন গুলি থেকে টাচ কমপ্লিট থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
2. ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করা যায়।
3. ইউটিউব চ্যানেল খুলে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করা যায়।
4. ফেসবুক মার্কেটিং করে ইনকাম করা যায়।
5. ক্যাশব্যাক আর্নিং করে ইনকাম করা যায়।
6. আর্টিকেল লিখে ইনকাম করা যায়।
7. ড্রপ শিপিং বিজনেস করে ইনকাম করা যায়।
কি কি গেম খেলে টাকা ইনকাম করা যায়?
হ্যাঁ, আপনি এমন অনেক গেমিং অ্যাপ্লিকেশন পেয়ে যাবেন যে অ্যাপ্লিকেশন গুলি সাহায্যে আপনি গেম খেলেন একটা ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করা যায় মোটামুটি এখান থেকে। আরো এমন অনেক গেমিং অ্যাপ্লিকেশন আছে যে অ্যাপ্লিকেশন গুলির সাহায্যে আপনি টুর্নামেন্ট করেও ইনকাম করতে পারবেন।
মেয়েরা ঘরে বসে কিভাবে আয় করতে পারে?
হ্যাঁ, অবশ্যই মেয়েটা ঘরে বসে ওখান থেকে ইনকাম করা যায় তার জন্য আপনি আপনার স্মার্টফোনের দ্বারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে ছোট ছোট তালস অ্যাপ্লিকেশন থেকে টাস্ক কমপ্লিট করে ইনকাম করতে পারবেন।